বিশ্বনাথ প্রতিনিধি
সিলেটের বিশ্বনাথে ১৮০ গ্রাম গাঁজা’সহ তুরণ মিয়া (৪২) নামের এক মাদক সেবনকারীকে আটক করেছে থানা পুলিশ। বুধবার (২৩ এপ্রিল) দিবাগত রাতে উপজেলার রামপাশা ইউনিয়নের বৈরাগী বাজার এলাকা থেকে তুরণ মিয়াকে আটক করা হয়। সে উপজেলার রামপাশা ইউনিয়নের আমতৈল জমশেরপুর গ্রামের মৃত লোকমান আলীর পুত্র।
বিশ্বনাথ থানা এলাকায় চলমান মাদক বিরুধী অভিযানে আটককৃত তুরণ মিয়াকে অভিযুক্ত করে ‘মাদকদ্রব্য আইনে’ বিশ্বনাথ থানায় মামলা দায়ের করেছেন থানার এসআই শহিদুল ইসলাম। মামলা নং ৮ (তাং ২৩.০৪.২৫ইং)।
গাঁজাসহ তুরণ মিয়াকে আটকের সত্যতা স্বীকার করে বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী বলেন, আটককৃত তুরণ মিয়ার বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের হয়েছে। আজ (বৃহস্পতিবার) তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বিশ্বনাথে পুলিশের খাঁচায়
আ’লীগ নেতা সুজন
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি
সিলেটের বিশ্বনাথে পৌর শহরের পুরাণ বাজার এলাকাস্থ আল হেরা শপিং সিটি ভাংচুর ও হামলার ঘটনায় থানায় দায়েরকৃত মামলার পলাতক অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ নেতা সুজন মিয়া (৩৭)’কে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। সে পৌর এলাকার মশুল্লা (জানাইয়া) গ্রামের মৃত আব্দুল মালিকের পুত্র। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ভোর রাতে মশুল্লা (জানাইয়া) এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত সুজন মিয়ার বিরুদ্ধে দ্রæত বিচার আইনের একটি মামলায় (নং ৭৬/২৪) আদালত থেকে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করেন। এরপর থেকে সে দীর্ঘদিন পলাতক ছিল। অবশেষে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে থানা পুলিশ।
আওয়ামী লীগ নেতা সুজন মিয়াকে গ্রেপ্তারের সত্যতা স্বীকার করেছেন বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী।
উল্লেখ্য, গত ৪ আগস্ট বিশ্বনাথ পৌর শহরের পুরাণ বাজার এলাকাস্থ আল হেরা শপিং সিটিতে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনার প্রায় দুই সপ্তাহ পর গত ১৮ আগস্ট আল হেরা শপিং সিটির চেয়ারম্যান ছাদেকুর রহমান বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৮৩ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৬০ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।
0 Comments